২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত এইচএসসি পরীক্ষায় বগুড়া জেলার বিভিন্ন কলেজ থেকে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের কলকাকলিতে ভরে উঠেছিল পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ক্যাম্পাস। এইচএসসি পরীক্ষায় তাদের সাফল্যের জন্য সংবর্ধনার আয়োজন করেছিল পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি। মেধাবী শিক্ষার্থীদের ফুল, ক্রেস্ট ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যুভেনির দিয়ে বরণ ও সংবর্ধনা জ্ঞাপন করা হয়। ১৯ মে রবিবার দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. চিত্তরঞ্জন মিশ্র। ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষক খালিদ হাসানের সঞ্চালনায় এবং ট্রেজারার প্রফেসর মুহা. সুজন শাহ-ই-ফজলুল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন উপপরিচালক (জনসংযোগ ও প্রশাসন) মোঃ জাহেদুল আলম। অনুষ্ঠানে অনলাইনে যুক্ত হয়ে গেস্ট অব অনার হিসেবে বক্তব্য দেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজ (বিওটি) এর চেয়ারম্যান এবং টিএমএসএস এর প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক প্রফেসর ড. হোসনে- আরা বেগম।
অতিথি হিসেবে অনলাইনে আরও বক্তব্য দেন বিওটির উপদেষ্টা ও ইমেরিটাস প্রফেসর ড. এম. আফজাল হোসেন এবং বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের সাবেক ডিন ও ইন্টারন্যাশনাল ইসলামি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বাংলাদেশ এর উপাচার্য প্রফেসর ড. খাজা জাকারিয়া আহমদ চিশতী। প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য প্রফেসর ড. চিত্তরঞ্জন মিশ্র জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সর্বাঙ্গীন সাফল্য কামনা করে বলেন, জীবনে বড় হতে হলে শুধু মেধা দিয়ে হবে না, পরিশ্রমীও হতে হবে। অনুষ্ঠানের গেস্ট অব অনার হোসনে আরা বেগম তার বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের সময়ের মূল্য সম্পর্কে সচেতন ও প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহারে অধিক সর্তক এবং যত্নবান হওয়ার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি আগামী দিনে স্মার্ট নাগরিক গড়ে তুলতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এম. আতর আলী, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ মহিউদ্দিন মোল্লা, টিএমএসএস পরামর্শক কৃষিবিদ আসাদুর রহমান, টিএমএসস এর আজীবন সদস্য এ্যাডভোকেট মালেকা পারভিন, ড. এনামুল হক আর্ট অ্যান্ড কালচারাল একাডেমির অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান, বিওটি সমন্বয়ক মোঃ খোরশেদ আলম, পরিচালক (অর্থ) আবু জাহিদ মোঃ জগলুল পাশা, উপদেষ্টা (ছাত্র কল্যাণ) মোঃ নাজমুল হক, বিভিন্ন অনুষদের শিক্ষক, জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অভিভাবক, কলেজসমূহের অধ্যক্ষ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ।